-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
ব্যাম্বু ডিপ্লোমেসি বা নমনীয় কূটনীতির দ্বারা পরিচালিত ভিয়েতনামের ক্রমবর্ধমান সিএসপি শৃঙ্খল বৃহৎ শক্তির প্রতিদ্বন্দ্বিতা মোকাবিলার জন্য দেশটির গতিশীল পদ্ধতিরই প্রতিফলন ঘটায়।
বহুমুখিতা ও পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক সাযুজ্যের যুগে ভিয়েতনামের কম্প্রিহেনসিভ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ বা বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্বের (সিএসপি) শৃঙ্খল দেশটির স্বতন্ত্র ‘ব্যাম্বু ডিপ্লোমেসি’ বা ‘নমনীয় কূটনীতি’র চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। কৌশলগত ভাবে নিজের বৈদেশিক নীতি পুনর্বিন্যাস করে ভিয়েতনাম ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত ১২টি দেশের সঙ্গে সিএসপি প্রতিষ্ঠা করেছে, যা একটি জটিল ভূ-রাজনৈতিক ভূ-পরিসরের মাঝে অর্থনৈতিক উন্নয়ন, রাজনৈতিক সার্বভৌমত্ব ও কৌশলগত নমনীয়তার ভারসাম্য বজায় রাখার উদ্দেশ্যে বহুমুখী সম্পর্ক গড়ে তোলার দৃঢ় প্রচেষ্টাকেই দর্শায়। এই সমন্বিত কাঠামো চিরাচরিত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ঊর্ধ্বে উঠে ভিয়েতনামের জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করার প্রেক্ষিতে বৃহৎ শক্তি প্রতিযোগিতার মাঝেই পারদর্শী একটি মধ্যম শক্তি হিসেবে উত্থানের ভিত্তি তৈরি করেছে।
এই কৌশলের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে একটি অভিযোজনমূলক পদ্ধতি, যা বৃহৎ শক্তি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অন্তর্নিহিত ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য পরিকল্পিত হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন ও রাশিয়ার মতো বৃহৎ শক্তিগুলির পাশাপাশি ভারত, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক শক্তির সঙ্গে শক্তিশালী অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে হানোই যে কোনও একটি দেশের উপর অতিরিক্ত নির্ভরতার বিষয়টি এড়িয়ে যায়। এই বহুমুখী পদ্ধতি ভিয়েতনামকে অর্থনৈতিক সুযোগ কাজে লাগাতে সক্ষম করে - যা চিনের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, এবং যা মোট বাণিজ্যের ২৬ শতাংশের জন্য দায়ী - একই সঙ্গে দক্ষিণ চিন সাগরের মতো অঞ্চলে নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ মোকাবিলা করে। ২০২৩ সালে মার্কিন-ভিয়েতনাম সম্পর্ককে একটি সিএসপিতে উন্নীত করা এই সূক্ষ্ম ভারসাম্যমূলক পদক্ষেপকে আরও জোরদার করে, যা হানোইকে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক কৌশলের একটি সুচতুর মিশ্রণের মাধ্যমে বেজিংয়ের আগ্রাসনের প্রতি ভারসাম্য বজায় রাখার সুযোগ করে দেয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন ও রাশিয়ার মতো বৃহৎ শক্তিগুলির পাশাপাশি ভারত, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক শক্তির সঙ্গে শক্তিশালী অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে হানোই যে কোনও একটি দেশের উপর অতিরিক্ত নির্ভরতার বিষয়টি এড়িয়ে যায়।
একই সঙ্গে সিএসপিগুলি বহুপাক্ষিক প্রতিষ্ঠান এবং আঞ্চলিক কাঠামোর মধ্যে ভিয়েতনামের প্রভাব বৃদ্ধি করেছে এবং একটি শক্তিশালী মধ্যম শক্তি হিসেবে দেশটির অবস্থানকে সশক্ত করেছে। তাইল্যান্ড এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো আসিয়ান সদস্যদের সঙ্গে বর্ধিত অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ভিয়েতনাম আঞ্চলিক সংহতি বৃদ্ধি করেছে, বিশেষ করে ২০২০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে আসিয়ানের অতিমারি প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে সমন্বয় সাধন করেছে। তার বিশ্বব্যাপী প্রচার প্রসারিত করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সিএসপিগুলি উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন বাজারে গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশাধিকার প্রদান করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ইইউ-ভিয়েতনাম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (ইভিএফটিএ) তার উদ্বোধনী বছরে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে ১৪.৮ শতাংশ বৃদ্ধির সূত্রপাত করেছে, যা দর্শায় যে, এই ধরনের ব্যবস্থা কী ভাবে অর্থনৈতিক সমন্বিতকরণ এবং ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব উভয়কেই সমর্থন জোগায়।
এই বিস্তৃত সিএসপি কাঠামোর কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে কৌশলগত স্বায়ত্তশাসনের প্রতি ভিয়েতনামের অটল প্রতিশ্রুতি। আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততার বৈচিত্র্যকরণ করে ভিয়েতনাম বহিরাগত চাপের মুখেও নমনীয় নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে স্বাধীনতা বজায় রেখেছে। এই স্বায়ত্তশাসিত ভঙ্গিরই প্রতিফলন ঘটে ২০২২ সালে যখন হানোই ইউক্রেনে রাশিয়ার কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জে ভোটে বিরত থাকে। এটি এমন একটি পদক্ষেপ যা পশ্চিমি প্রত্যাশাকে উপেক্ষা করেছে এবং কোনও একটি ব্লকের সঙ্গে একচেটিয়া ভাবে জোটবদ্ধ হতে অস্বীকৃতি প্রকাশ করেছে। এর ফলস্বরূপ পররাষ্ট্রনীতির মধ্যে বহুত্ববাদ নিশ্চিত করেছে যে, ভিয়েতনাম ক্রমাগত পরিবর্তনশীল বিশ্ব ব্যবস্থার মধ্যে জাতীয় স্বার্থ রক্ষার উপরেও মনোনিবেশ করেছে।
তাইল্যান্ড এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো আসিয়ান সদস্যদের সঙ্গে বর্ধিত অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ভিয়েতনাম আঞ্চলিক সংহতি বৃদ্ধি করেছে, বিশেষ করে ২০২০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে আসিয়ানের অতিমারি প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে সমন্বয় সাধন করেছে।
‘ব্যাম্বু ডিপ্লোমেসি’ বা ‘নমনীয় কূটনীতি’র ব্যবহারিক প্রয়োগের মাধ্যমে ভিয়েতনাম তার সিএসপি শৃঙ্খলকে দক্ষতার সঙ্গে বহুমাত্রিক ফলাফলে রূপান্তরিত করেছে। এই কৌশলের অর্থনৈতিক মাত্রা একটি পরিশীলিত অপ্রতিসম হেজিং পদ্ধতি দ্বারা চিহ্নিত, যা নির্ভরশীলতার দৃষ্টান্তগুলিকে প্রতিহত করে। ২০২৪ সালে চিন ২০৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাণিজ্যের দরুন ভিয়েতনামের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হয়ে উঠেছে। জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ার বৈচিত্র্যময় বিনিয়োগ বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগকে শক্তিশালী করেছে এবং ২০২২ সালে জাপান ৪.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অবদান রেখেছে। সর্বোপরি, ইভিএফটিএ-র মতো উদ্যোগ - যা ভিয়েতনামী পণ্যের উপর ইইউ শুল্কের পরিমাণ ৯৯ শতাংশ কমিয়েছে – উচ্চ প্রযুক্তির রফতানিতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধিকে উৎসাহিত করেছে। একই সঙ্গে ভিয়েতনামের কূটনৈতিক উদ্যোগগুলি তার বহুপাক্ষিক সুবিধাকে প্রসারিত করেছে, যা এটিকে আঞ্চলিক নিয়ম ও প্রতিষ্ঠানগুলিকে আকার দিতে সক্ষম করেছে। ২০২০ সালে আসিয়ান সভাপতিত্বের দায়িত্ব পালনের সময় হানোই আসিয়ান আউটলুক অন দি ইন্দো-প্যাসিফিকের (এওআইপি) প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের জন্য তার বিস্তৃত শৃঙ্খল কাজে লাগিয়েছে, যা আসলে মার্কিন-চিন দ্বিমেরুকরণ প্রতিরোধকারী একটি উদ্ভাবনী আঞ্চলিক কাঠামো। ২০২৩ সালে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে একটি বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্বে উন্নীত করা, ভিয়েতনামের সামুদ্রিক নিরাপত্তার জন্য ভারতের ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ক্রেডিট লাইনের মতো উদ্যোগের বিষয়ে সম্মত হওয়ার পাশাপাশি ক্ষুদ্রপাক্ষিক জোট গঠনের উদাহরণ দর্শিয়েছে। একই ভাবে, জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা এবং গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থের উপর মনোযোগ দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে কৌশলগত সহযোগিতা, চিনের বিরল খনিজ পদার্থের উপর আধিপত্য হ্রাস করার লক্ষ্যে বিকশিত ‘দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় সরবরাহ শৃঙ্খল করিডোরে’ হানোইকে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে জায়গা করে দিয়েছে।
এর মূলে থাকা ব্যাম্বু ডিপ্লোমেসি একটি সর্ব-বিদ্বেষমূলক হেজিং কৌশলকে তুলে ধরে, যা দ্বিপাক্ষিক সাযুজ্যতা এড়াতে ওভারল্যাপিং বা অভিন্ন সাধারণ অংশীদারিত্বকে উৎসাহ জোগায়। এই বিষয়টি ২০২৩ সালের মার্কিন-ভিয়েতনাম সিএসপি-র মধ্যে কোস্টগার্ডের জন্য উন্নত রাডার সিস্টেম এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে আরও স্পষ্ট ভাবে চিত্রিত হয়েছে, যা দক্ষিণ চিন সাগরে প্রতিরোধ ক্ষমতা জোরদার করার জন্য পরিকল্পিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও একটি জটিল দ্বৈত সম্পৃক্ততার মধ্যে ভিয়েতনাম রাশিয়ার সঙ্গে জ্বালানি সহযোগিতা বজায় রেখেছে, যেমনটি ব্লক ০৬-০১-এর অধীনে রোসনেফ্টের ১ বিলিয়ন ডলারের অফশোর গ্যাস প্রকল্প দ্বারা তুলে ধরা হয়েছে। এই কৌশলগত ভারসাম্যমূলক আইন ভিয়েতনামের ‘ফোর নো’ প্রতিরক্ষা নীতির অনন্য অভিযোজনকে প্রতিফলিত করে, নমনীয় নিরাপত্তা সহযোগিতা নিশ্চিত করে, এমনকি এটি জোটনিরপেক্ষতাকেও রক্ষা করে। এই ধরনের পদ্ধতি পশ্চিমি সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে, বিশেষ করে ইউক্রেনে রাশিয়ার পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রস্তাব থেকে বিরত থাকার কারণে হানোই কোনও নির্দিষ্ট ব্লকের সঙ্গে আনুগত্যের চেয়ে পদ্ধতিগত ভাবে টিকে থাকার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার ক্ষেত্রে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এটি এমন এক বাস্তববাদী অবস্থান, গবেষক অমিতাভ আচার্য এটিকে ‘মাল্টিপ্লেক্স ওয়ার্ল্ড অর্ডার’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
মার্কিন-চিন প্রতিযোগিতার তীব্রতা বৃদ্ধি হানোইকে একটি অনিশ্চিত ভারসাম্যমূলক প্যাঁচে ফেলেছে, যেমনটা চিনকে লক্ষ্য করে সাম্প্রতিক মার্কিন অর্ধপরিবাহী রফতানি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে। এটি ভিয়েতনামের হেজিং কৌশলের স্থিতিস্থাপকতাকে পরীক্ষার মুখে ফেলে।
কৌশলগত যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও, সিএসিপি কাঠামো চ্যালেঞ্জমুক্ত নয়। এক ডজনেরও বেশি সক্রিয় সিএসপি-র ব্যবস্থাপনা কূটনৈতিক এবং আমলাতান্ত্রিক সম্পদকে প্রসারিত করে, খণ্ডিত নীতি বাস্তবায়নের ঝুঁকি তৈরি করে এবং কৌশলগত মনোযোগকে দুর্বল করে দেয়। কারণ অংশীদাররা প্রযুক্তি স্থানান্তর থেকে শুরু করে বর্ধিত নিরাপত্তা সহযোগিতা পর্যন্ত নানা ধরনের প্রতিশ্রুতির দাবি তোলে। সর্বোপরি, মার্কিন-চিন প্রতিযোগিতার তীব্রতা বৃদ্ধি হানোইকে একটি অনিশ্চিত ভারসাম্যমূলক প্যাঁচে ফেলেছে, যেমনটা চিনকে লক্ষ্য করে সাম্প্রতিক মার্কিন অর্ধপরিবাহী রফতানি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে। এটি ভিয়েতনামের হেজিং কৌশলের স্থিতিস্থাপকতাকে পরীক্ষার মুখে ফেলে। অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলি এই সমস্যাগুলিকে আরও জটিল করে তোলে; বিশ্ব ব্যাঙ্কের ২০২৩ সালের লজিস্টিক পারফরম্যান্স সূচকে ভিয়েতনাম ৪৩তম স্থানে রয়েছে, ক্রমাগত অবকাঠামোগত ঘাটতি ও আমলাতান্ত্রিক অদক্ষতা বিদেশি সরাসরি বিনিয়োগ কাজে লাগানো এবং উন্নত প্রযুক্তির বিস্তারকে বাধা দিচ্ছে। এই আন্তঃসংযুক্ত চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলা করার জন্য স্পষ্ট লাভ-সহ উচ্চ প্রভাবশালী সিএসপিগুলিকে সুবিন্যস্ত করা, আন্তঃমন্ত্রক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা এবং অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর আধুনিকীকরণ ত্বরান্বিত করা প্রয়োজন। সিএসপিগুলিকে প্রতীকী কূটনৈতিক উপকরণ থেকে ব্যবস্থাভিত্তিক স্থিতিস্থাপকতার জন্য শক্তিশালী অনুঘটক হিসাবে রূপান্তর করার লক্ষ্যে এই ধরনের সংস্কার অপরিহার্য।
নমনীয় কূটনীতির নীতি দ্বারা চালিত ভিয়েতনামের বিকশিত বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্বের শৃঙ্খল, জাতীয় স্বার্থকে অবিচল ভাবে অনুসরণ করে বৃহৎ শক্তির প্রতিদ্বন্দ্বিতা মোকাবিলার জন্য তার গতিশীল পদ্ধতিকে অন্তর্ভুক্ত করে। অর্থনৈতিক বাস্তববাদ, বহুপাক্ষিক সম্পৃক্ততা ও কৌশলগত স্বায়ত্তশাসনের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে ভিয়েতনাম কেবল একটি অস্থির বিশ্ব ব্যবস্থায় মধ্যম শক্তির জন্য আকর্ষণীয় নীলনকশাই উপস্থাপন করে না, বরং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি সেতুবন্ধনকারী শক্তি হিসাবে তার সম্ভাব্য ভবিষ্যতের জন্য মঞ্চও তৈরি করে।
দো খং মান লিন ভিয়েতনামের হো চি মিন ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ পলিটিক্সের ইনস্টিটিউট অফ পলিটিক্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস-এর গবেষক।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Do Khuong Manh Linh is a researcher at the Institute of Politics and International Relations, Ho Chi Minh National Academy of Politics, Vietnam. His primary ...
Read More +