Author : Tehmeena Rizvi

Published on May 19, 2025 Updated 0 Hours ago

নারীবাদী বৈদেশিক নীতি সংঘাত নিরসনে নারীদের কেন্দ্রীয় শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানালেও কাশ্মীরে নারীদের দীর্ঘদিন ধরে আনুষ্ঠানিক শান্তি প্রক্রিয়া থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে

নারীবাদী বিদেশনীতির পুনর্বিবেচনা: কাশ্মীরি নারীদের নিয়ে একটি কেস স্টাডি

দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (আইআর) রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব, সামরিক শক্তি অর্থনৈতিক আধিপত্যের স্তম্ভ দিয়ে গঠিত, যা প্রায়শই সংঘাতের সূক্ষ্ম, লিঙ্গভিত্তিক মাত্রাগুলিকে একপাশে সরিয়ে রাখে। নারীরা, বিশেষ করে দুর্বল সম্প্রদায়ের নারীরা, শান্তি, কূটনীতি নিরাপত্তার আলোচনা থেকে মূলত অদৃশ্য থেকে গিয়েছেন। নারীবাদী আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (ফেমিনিস্ট আইআর) এই সঙ্কীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিকে চ্যালেঞ্জ করে। এ কথা বলা জরুরি যে, নিরাপত্তাকে কেবল সামরিক শক্তি আঞ্চলিক নিয়ন্ত্রণ দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা যায় না। এটি নিরাপত্তার পুনর্কল্পনার আহ্বান জানায়, যা সমতা, ন্যায়বিচার মানব কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেওয়ার পাশাপাশি একই সঙ্গে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে আটকে থাকা নারীদের প্রায়শই উপেক্ষিত কণ্ঠস্বরকে তুলে ধরে। ২০১৪ সালে সুইডেন একটি নারীবাদী বিদেশনীতি বাস্তবায়নের পথিকৃৎ হয়েছিলআর্জেন্টিনা, কানাডা, চিলি, কলম্বিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, লিবিয়া, লুক্সেমবার্গ, মেক্সিকো, নেদারল্যান্ডস, স্কটল্যান্ড, স্পেন এবং স্লোভেনিয়া-সহ অসংখ্য দেশ তাদের কূটনৈতিক আন্তর্জাতিক নীতি কর্মসূচিতে লিঙ্গ-সংবেদনশীল পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করেছে। এই গোষ্ঠীতে লাতিন আমেরিকান আফ্রিকান উভয় দেশের অন্তর্ভুক্তি প্রমাণ করে যে, ফেমিনিস্ট ফরেন পলিসি বা নারীবাদী বিদেশনীতি (এফএফপি) আর গ্লোবাল নর্থের জন্য অনন্য নয়। তবে কেউ কেউ এখনও উদ্বিগ্ন যে, এই ধরনের নীতিগুলি প্রভাবশালী বৈশ্বিক শ্রেণিবিন্যাসকে শক্তিশালী করতে পারে। ভারতের বিদেশমন্ত্রী ডঃ এস জয়শঙ্কর ২০২১ সালের গস্ট মাসে একটি লিঙ্গ-ভারসাম্যপূর্ণ বিদেশনীতির প্রয়োজনীয়তার কথা স্বীকার করে বলেছিলেন, ‘আমি এ বিষয়ে একমত যে, আমাদের নারীর দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্বকে দেখতে হবে এবং আমাদের একটি লিঙ্গ-ভারসাম্যপূর্ণ বিদেশনীতি প্রয়োজন।’ ২০২৩ সালে ভারতের জি২০ সভাপতিত্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে কাজ করেছিল, লিঙ্গ-কেন্দ্রিক নীতি নির্ধারণের দৃশ্যপটকে পুনর্নির্ধারণ করেছিল এবং বিশ্বব্যাপী শাসনব্যবস্থায় আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতির অগ্রগতিতে সাহায্য করেছিল।

এই গোষ্ঠীতে লাতিন আমেরিকান আফ্রিকান উভয় দেশের অন্তর্ভুক্তি প্রমাণ করে যে, ফেমিনিস্ট ফরেন পলিসি বা নারীবাদী বিদেশনীতি (এফএফপি) আর গ্লোবাল নর্থের জন্য অনন্য নয়।

নারীবাদী আইআর-এর মূলে রয়েছে এই বিশ্বাস যে, বিশ্ব রাজনীতিতে নারীর ভূমিকা ব্যক্তিগত ক্ষেত্রের সীমা ছাড়িয়ে অনেক দূরে বিস্তৃত; এগুলি জনসাধারণ রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও অপরিহার্য। নারীবাদী আইআর জোর দিয়ে বলে যে, শান্তি ও নিরাপত্তা কেবল শত্রুতা বন্ধ করা নয়, বরং ন্যায়বিচারের একটি বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গিকে অন্তর্ভুক্ত করে। আর এই সব কিছুই পদ্ধতিগত বৈষম্য দূর করে এবং সংঘাতকে স্থায়ী করে এমন সামাজিক ও অর্থনৈতিক শক্তিগুলি মোকাবিলা করে। ক্ষমতা, নিরাপত্তা কূটনীতির বিশ্লেষণে লিঙ্গকে অন্তর্ভুক্ত করে নারীবাদী আইআর সিদ্ধান্ত গ্রহণে, বিশেষ করে শান্তি বিনির্মাণ এবং সংঘাত-পরবর্তী পুনরুদ্ধারের মতো ক্ষেত্রে নারীর কণ্ঠস্বর অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে সমর্থন জোগায়নারীবাদী বিদেশনীতি এই কাঠামোর সরাসরি সম্প্রসারণ করে এমন একটি বিদেশনীতি প্রস্তাবনা দেয়, যা মানবাধিকার, লিঙ্গ ন্যায়বিচার নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের উপর কেন্দ্রীভূত হয় - বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার মতো সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে। ভারত নারী শান্তি ও নিরাপত্তা কর্মসূচি অনুমোদন না করার সিদ্ধান্তের পক্ষে এই বলে যুক্তি দেয় যে, এটি দেশের প্রেক্ষাপটের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক নয়’। যদিও বেশ কয়েকটি সামরিক দ্বন্দ্বে পূর্ণ অঞ্চল এখনও অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের সঙ্গে যুঝছে। হেন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ১৩২৫ এফএফপি এবং সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল সংঘাত-পরবর্তী পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে এর প্রাসঙ্গিকতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারত রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে এবং বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করলেও এ নিয়ে ভাবার সময় এসেছে যে, স্থানীয় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার সময় এই পদ্ধতিগুলি আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির সঙ্গে কী ভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

কাশ্মীর: একটি কেস স্টাডি

কয়েক দশক ধরে সহিংস সংঘাতে জর্জরিত কাশ্মীরের ক্ষেত্রে এফএফপি একটি রূপান্তরের পথকেই উপস্থাপন করে। কাশ্মীরের সংঘাত কেবল আঞ্চলিক বিরোধ বা সার্বভৌমত্ব নিয়ে নয়; এতে আন্তঃদেশীয় অংশীদারদেরও সম্পৃক্ততা রয়েছে। এটি এমন একটি মানবিক সঙ্ক, যা অসামঞ্জস্যপূর্ণ ভাবে নারীদের উপর বোঝা চাপিয়ে দেয়।

কাশ্মীর সংঘাত গভীর ক্ষত সৃষ্টি করেছে, বিশেষ করে নারীদের মধ্যে, যারা সহিংসতা এবং সামরিকীকরণের চাপ বহন করেছে। কাশ্মীরের নারীরা যৌন সহিংসতা নির্যাতনের মুখোমুখি হয়েছেন এবং একই সঙ্গে একটি পুরুষতান্ত্রিক সমাজের চাপের সঙ্গেও লড়াই করেছেন, যা তাঁদের কর্তৃত্বকে দমন করে। সংঘাতে যৌন সহিংসতা কেবল যুদ্ধের উপজাত নয়; এটি একটি পরিকল্পিত অস্ত্র, যা সমগ্র সম্প্রদায়ের চেতনা ভেঙে ফেলার জন্য ব্যবহৃত হয়। বিদ্যমান সংঘাতের ফলে সৃষ্ট বাস্তুচ্যুতি কেবল চ্যালেঞ্জগুলিকে আরও গভীর করে তোলে। অনেক পরিবারকে তাঁদের বাড়িঘর থেকে জোর করে শরণার্থী শিবিরে পাঠানো হয়েছে যেখানে নারীরা সহিংসতার সামনে আরও বেশি করে অরক্ষিত হয়েছেন। তাঁদের ঘরবাড়ি, জীবিকা নিরাপত্তা ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছেমহিলারা প্রায়শই বিশৃঙ্খলার মধ্যে পরিবারগুলিকে একত্রিত রাখা এবং স্বাভাবিকতার কিছুটা আভাস বজায় রাখার দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে নিয়েছেন। যাই হোক, কাশ্মীরি সমাজের পুরুষতান্ত্রিক কাঠামো এই ভূমিকায় নারীদের তেমন সমর্থন জোগায় না, যা তাঁদের আরও প্রান্তিক করে তোলে এবং তাঁদের সম্প্রদায়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক পুনর্গঠনে পূর্ণ অংশগ্রহণকে বাধা দেয়। এই ভয়াবহ বাধা সত্ত্বেও কাশ্মীরি নারীরা অসাধারণ স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করেছেন, তৃণমূল স্তরে আন্দোলন সংগঠিত করেছেন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছেন এবং শান্তি ও ন্যায়বিচার দাবি করেছেন।

কাশ্মীরের নারীরা যৌন সহিংসতা নির্যাতনের মুখোমুখি হয়েছেন এবং একই সঙ্গে একটি পুরুষতান্ত্রিক সমাজের চাপের সঙ্গেও লড়াই করেছেন, যা তাঁদের কর্তৃত্বকে দমন করে।

এফএফপি শান্তি প্রতিষ্ঠা সংঘাত নিরসনে নারীদের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানালেও কাশ্মীরে দীর্ঘদিন ধরে আনুষ্ঠানিক শান্তি প্রক্রিয়া আলোচনা থেকে নারীদের বাদ দেওয়া হয়েছে। এই গুরুত্বপূর্ণ পরিসরগুলিতে তাঁদের অনুপস্থিতি একটি উল্লেখযোগ্য ব্যবধানকে দর্শায়। কারণ তাঁদের যাপিত অভিজ্ঞতা সংঘাতের মূল কারণ স্থায়ী শান্তির দিকে  পরিচালিত করতে পারে এমন সমাধানের ধর সম্পর্কে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে।

সর্বোপরি, নারীবাদী বিদেশনীতি এমন কাঠামোগত সংস্কারের উপর জোর দেয় যা কেবল শত্রুতা বন্ধ করার ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করে। আঞ্চলিক বিরোধ সামরিক হস্তক্ষেপের উপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ প্রায়শই সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে সহিংসতা স্থায়ী করে এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যকে উপেক্ষা করে। এফএফপি জোর দিয়ে বলে যে, শান্তি কেবল সহিংসতার অনুপস্থিতি নয়, বরং ন্যায়বিচার, সমতা মানবিক নিরাপত্তার উপস্থিতিও বটে। কাশ্মীরি নারীদের জন্য এর অর্থ কেবল সহিংসতার অবসান নয়; এটি তাঁদের সম্প্রদায় পুনর্গঠনের জন্য একটি সর্বাত্মক কাঠামোর আহ্বান জানায়। এর মধ্যে রয়েছে যৌন সহিংসতার আতঙ্ক মোকাবিলা করা, ভুক্তভোগীদের জন্য আইনি আশ্রয় নিশ্চিত করা এবং অর্থনৈতিক সুযোগ, শিক্ষা স্বাস্থ্যসেবার মতো সব ক্ষেত্রেই একটি শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল ন্যায়সঙ্গত সমাজের মৌলিক উপাদানগুলিতে প্রবেশাধিকার প্রদান করা।

সামনের পথ

দক্ষিণ এশিয়ায় যেখানে দ্বন্দ্বগুলি চিরাচরিত অভিযোগ, আঞ্চলিক বিরোধ গভীর ভাবে প্রোথিত পুরুষতান্ত্রিক রীতিনীতির জটিল জালে প্রোথিত, সেখানে এই ধরনের পদ্ধতি একটি দূরদর্শী বিকল্প প্রদান করে। কাশ্মীর থেকে আফগানিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা পর্যন্ত বিদ্যমান সংঘাতগুলিতে ব্যাপক লিঙ্গ-ভিত্তিক সহিংসতা স্থানচ্যুতি হয়েছে ও শান্তি প্রক্রিয়া থেকে নারীদের বাদ দেওয়া হয়েছে। এফএফপি এমন একটি নতুন দৃষ্টান্ত প্রদান করে, যা লিঙ্গ, ক্ষমতা সংঘাতের জটিল সমস্যাগুলিকে স্বীকৃতি দেয়।

কূটনৈতিক ও নিরাপত্তা কৌশলগুলিতে লিঙ্গ দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর্ভুক্ত করে ভারত আরও স্থিতিশীল শান্তিতে অবদান রাখতে পারে।

ভারতের জন্য ডব্লিউপিএস-এর ক্ষেত্রে একটি জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বা ন্যাশনাল অ্যাকশন প্ল্যান (এনএপি) তৈরির উপর জোর দেওয়া উচিত যা এফএফপি ও লিঙ্গ-সংবেদনশীল আইআর-এর প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে কাজ করবে। বিশেষ করে কাশ্মীরের মতো অঞ্চলে, যেখানে সংঘাত-পরবর্তী পুনরুদ্ধার অপরিহার্য, সেখানে এই ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণের অর্থ হল শান্তি আলোচনায় নারীদের অন্তর্ভুক্তি সুনিশ্চিত করা। এটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে নারীর অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষমতায়নে বিনিয়োগ করার জন্যও আহ্বান জানাবে, যাতে তাঁদের জীবন পুনর্নির্মাণ তাঁদের সম্প্রদায়ের পুনর্গঠনে অবদান রাখার জন্য সাধনী সুযোগ দুই-ই থাকে।

এ ছাড়াও, লিঙ্গ ন্যায়বিচার সংঘাত নিরসনের উপর জোর দিয়ে দ্বিপাক্ষিক আঞ্চলিক কূটনৈতিক সম্পৃক্ততা জোরদার করা অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপত্তা কাঠামোর জন্য বিশ্বব্যাপী সমর্থক হিসেবে ভারতের ভূমিকাকে আরও উন্নত করবে। কূটনৈতিক নিরাপত্তা কৌশলগুলিতে লিঙ্গ দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর্ভুক্ত করে ভারত আরও স্থিতিশীল শান্তিতে অবদান রাখতে পারে।

এফএফপি কোনও তাত্ত্বিক বিমূর্ততা নয়, বরং পরিবর্তনের জন্য একটি ব্যবহারিক কাঠামো। এটি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি যা লিঙ্গ, ক্ষমতা নিরাপত্তার আন্তঃসংযুক্তিকে স্বীকৃতি দেয় এবং জোর দিয়ে এই কথার প্রচার চালায় যে, সত্যিকারের, স্থায়ী শান্তি তখনই অর্জন করা সম্ভব যখন সমাজের সকল সদস্যকে, বিশেষ করে নারীদের, তাঁদের ভবিষ্য গঠনের জন্য সাধনী, পরিসর ও আওয়াজ তোলার জায়গা করে দেওয়া হবে। কাশ্মীরি নারীদের জন্য এই দৃষ্টিভঙ্গি এমন একটি ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি দেয়, যেখানে নারীরা কেবল সহিংসতা থেকে বেঁচে থাকাই নয়, বরং একটি শান্তিপূর্ণ ন্যায়সঙ্গত সমাজ গঠনে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য ন্যায়বিচার শান্তির ক্ষেত্রে নারীদের আওয়াজকে আমল দেওয়ার সময় এসেছে। আর তাই কাশ্মীর তার বাইরেও সংঘাতের স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করার প্রচেষ্টার কেন্দ্রবিন্দুতে এফএফপি-কে গুরুত্ব দিতে হবেই।

 


তহমিনা রিজভি ব্লুক্রাফট ডিজিটাল ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ফেলো এবং বেনেট ইউনিভার্সিটির (টাইমস গ্রুপ) পিএইচ ডি স্কলার।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.