Published on Dec 16, 2024 Updated 0 Hours ago

কৌশলগত নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিবেচনার কারণে দেশগুলি তালিবানের সঙ্গে সম্পৃক্তই থাকবে। কারণ তালিবানের ইসলামিক আমিরাতকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে কিছুটা হলেও সময় লাগতে পারে।

আফগানিস্তানের ইসলামি আমিরাতকে স্বীকৃতি: আন্তর্জাতিক আইনের প্রশ্ন

আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারের তিন বছর পর তালিবান দেশটির উপর সর্বাত্মক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সফল হলেও সাধারণ আফগানদের অবস্থা অচল। তালিবান ১.০-কে আনুষ্ঠানিক ভাবে পাকিস্তান, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (ইউএই) স্বীকৃতি দিলেও কোন রাষ্ট্রই বর্তমান ইসলামিক আমিরাতকে আনুষ্ঠানিক ভাবে স্বীকৃতি দেয়নি। তালিবান বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক ভাবে সম্পৃক্ত থাকলেও সামগ্রিক পরিস্থিতিটি বাইজান্টাইন সিনারিও বা অত্যন্ত জটিল বলে মনে হচ্ছেকারণ সরকারগুলি তালিবান প্রশাসনের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির সমতুল্য এই গোষ্ঠীর সঙ্গে তাদের বিনিময় বন্ধ করতে অস্বীকার করেছে

অন্তর্নিহিত স্বীকৃতি: প্রসঙ্গ তালিবান

আফগানিস্তানে তালিবানের ক্ষমতায় আরোহ একটি ব্যতিক্রমী চ্যালেঞ্জিং বিষয়, যেখানে সাংবিধানিক ভাবে নির্বাচিত সরকারকে ইউএনএসসি-অনুমোদিত গোষ্ঠী ক্ষমতাচ্যুত করেছিল। তালিবান সংবিধান-বহির্ভূত উপায়ে বলপ্রয়োগ করে বা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছিল, যেটিকে অন্য দেশগুলি বৈধ বলে মনে করেনি। তালিবানের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান কূটনৈতিক সম্পৃক্ততা উহ্য স্বীকৃতির ধারণা বয়ে আনে, যেখানে একটি স্বীকৃত রাষ্ট্র কোনও কূটনৈতিক সম্পর্ক তৈরি করার মতো কিছু পদক্ষেপ নেয়, কিন্তু আনুষ্ঠানিক ভাবে অন্য রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয় না। তাই স্বীকৃতিকে উহ্য’ই বলা হয়। যখন কোনও স্বীকৃতি প্রদানকারী রাষ্ট্র আনুষ্ঠানিক ভাবে এই বক্তব্য জানায় যে, তার কোনও পদক্ষেপকেই স্বীকৃতির ঘোষণা বলে ব্যাখ্যা করা উচিত নয়, তার অর্থ আখেরে দাঁড়ায় যে, তারা দেশটিকে স্বীকৃতি দিতে রাজি নয়।

বর্তমান পরিস্থিতি স্বীকৃতির প্রাসঙ্গিকতা প্রভাব সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির উপরেও আলোকপাত করে। স্বীকৃতি রাষ্ট্রীয় বৈধতা প্রদান করে এবং বৃহত্তর ভাবে বিশ্বের রাষ্ট্র ও সরকারের জন্য এর তাৎপর্য বৃদ্ধি করে। ‘রাষ্ট্রের স্বীকৃতি এবং সরকারের স্বীকৃতি শব্দবন্ধ দু’টিকে আন্তর্জাতিক আইনে ভিন্ন ভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক ভাবে আইনি ব্যক্তিত্ব থাকা একটি নতুন অথবা বিদ্যমান দেশের প্রতিষ্ঠাকে দেশগুলির আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় স্বীকৃতি দেয়। অন্য দিকে, সরকারের স্বীকৃতি বলতে একটি ইতিমধ্যে স্বীকৃত রাষ্ট্র বা দেশের মাঝে দু সত্তার মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তরকে বোঝায়: একটি নতুন কর্তৃপক্ষ বা সরকার এবং বর্তমান বা বহির্মুখী প্রশাসন। এ কথা সত্যি  যে, তালিবানরা আক্রমণ বা বিচ্ছিন্নতার মাধ্যমে কোনও নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি করে না এবং প্রাধান্যের দিকে আরোহণ করার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির বিষয়টি উত্থাপন করে না। তাই তাদের অধিগ্রহণের অর্থ হল সরকারে আকস্মিক পরিবর্তন, কিন্তু রাষ্ট্রের নয়।

বর্তমান পরিস্থিতি স্বীকৃতির প্রাসঙ্গিকতা প্রভাব সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির উপরেও আলোকপাত করে। স্বীকৃতি রাষ্ট্রীয় বৈধতা প্রদান করে এবং বৃহত্তর ভাবে বিশ্বের রাষ্ট্র ও সরকারের জন্য এর তাৎপর্য বৃদ্ধি করে।

আফগানিস্তানের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র আবদুল কাহার বালখি মন্টেভিডিও কনভেনশনের (অর্থাৎ, রাষ্ট্রের অধিকার ও কর্তব্য, যার মধ্যে স্থায়ী জনসংখ্যা, একটি সংজ্ঞায়িত অঞ্চল, একটি কার্যকর সরকার এবং অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করার ক্ষমতা অন্তর্ভুক্ত) কথা উল্লেখ করে বলেছেন যে, আফগানিস্তানের রাষ্ট্রত্ব এবং শাসনব্যবস্থার সমন্বয় সাধন করে। এর পাশাপাশি তিনি আফগানিস্তানের রাষ্ট্রীয় মর্যাদাকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে তালিবান শাসনের বৈধতা স্বীকার করার আহ্বান জানা

ধূসর অঞ্চলের সম্পৃক্ততা

প্রকাশ্যে তাদের কর্তৃত্ব স্বীকার না করে তালিবানদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার এই মধ্যপন্থা অবলম্বন করার বিষয়টি আসলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলিকে বিভিন্ন কৌশলগত সুবিধা প্রদান করে। এই পদ্ধতিটি দেশগুলিকে তাদের নিজস্ব স্বার্থের জন্য সুবিধাজনক ভাবে যোগাযোগ করতে এবং তালিবান শাসনকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বৈধতা না দিয়ে তাদের চাহিদার ভারসাম্য বজায় রাখতে সক্ষম করে। তালিবানদের জন্য, সম্পৃক্ততা বলতে জনগণের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে, যাতে তাঁরা দাবি করতে পারে যে, তাঁরা সমালোচকদের কথা অনুযায়ী আন্তর্জাতিক ভাবে বহিষ্কৃত ন। দেশগুলি নিজেদের জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণ করতে পারে এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখে আফগানিস্তানে তাদের সীমানা সুরক্ষিত করতে পারে। উল্লেখযোগ্য ভাবে, এই পদ্ধতিটি সরকারগুলিকে তালিবানের বিতর্কিত নীতি মানবাধিকারের ইতিহাস থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন রাখার সুযোগ করে দেয় এবং তার পাশাপাশি আবার গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ও সহযোগিতায় সম্পৃক্ত থাকতে সাহায্য করে।

চি, রাশিয়া পাকিস্তানের মতো দেশগুলি তালিবানের ক্ষমতায় ফিরে আসার পর থেকে তাদের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক তৈরি করেছে। চিই প্রথম বেজিংয়ে আফগানিস্তানের দূত হিসাবে বিলাল করিমিকে আনুষ্ঠানিক ভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তালিবানদের সঙ্গে চিনের মিথস্ক্রিয়া এখনও পর্যন্ত সম্পূর্ণ লেনদেনমূলকই থেকেছে। এর একটি উদাহরণ হল চিনের জিনজিয়াং সেন্ট্রাল  এশিয়া পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড গ্যাস কোম্পানির করা চুক্তি, যা আসলে তালিবানদের ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক জ্বালানি উত্তোলন চুক্তিসাম্প্রতিক সময়ে তালিবানের প্রধান মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ ঘোষণা করেছেন যে, চি, রাশিয়া, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, ইরান, পাকিস্তান এবং এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক আনুষ্ঠানিক, দূতাবাস, আন্তঃদেশীয় ভ্রমণ, ব্যবসায়ীদের যাতায়াত এবং পণ্য স্থানান্তরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। কাবুলে কূটনৈতিক উপস্থিতি বজায় রাখা বা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার পরে বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক দেশ তাদের রাজধানীতে তালিবান দূতদের নিয়োগকে গ্রহণ করেছে এবং জোর দিয়ে বলেছে যে, এই ধরনের প্রতিনিধিত্ব অন্তর্নিহিত বা স্পষ্ট স্বীকৃতির সমতুল্য নয় এবং এটি সহাবস্থানের জন্য একটি প্রযুক্তিগত পূর্বশর্তও বটে

আন্তর্জাতিক সংস্থা আন্তর্জাতিক আইনি পরিণতি: ভিন্ন দৃষ্টিকোণ

সরকারগুলিকে স্বীকৃতি দেওয়া আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির আইনি প্রক্রিয়া দেশের আইনি প্রক্রিয়ার তুলনায় অনেক বেশি জটিল। উদাহরণস্বরূপ, একটি স্বীকৃতি প্রদানকারী রাষ্ট্র একটি নতুন স্বীকৃত সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে বা আলাপ-আলোচনা চালাতে বাধ্য নয়বরং একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা নতুন সরকারের অধিকার, সদস্যপদ বা অন্যান্য দায়িত্ব সীমিত করতে পারে না। উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি আরও স্পষ্ট করে বোঝায় যে, কেন অনেক আন্তর্জাতিক সংস্থা পৃথক রাষ্ট্রের চেয়ে তালিবানকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করছে। সরকারের মতো কোন আন্তর্জাতিক সংস্থাই তালিবানকে বৈধ ভাবে আফগানিস্তান রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করার অনুমতি দেয়নি।

এ বিষয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জ একাধিক বার রাষ্ট্রপুঞ্জে তালিবানের আফগানিস্তানের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদে অবিসংবাদিত ভাবে ইউএন ক্রেডেনশিয়াল কমিটির স্থগিত সুপারিশ গৃহীত হয়েছিল, যা পরামর্শ দিয়েছিল যে, আসনটি প্রাক্তন আফগান সরকারের কাছে থাকা উচিত, যার বর্তমান প্রতিনিধিত্ব করেন প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি কর্তৃক নিযুক্ত একজন কূটনীতিক

আফগানিস্তানের উপর তালিবানের কঠোর শাসন এটিকে সরকার হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করার জন্য যথেষ্ট না-ও হতে পারে কারণ তালিবান সরকারের স্বীকৃতি সমসাময়িক আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার প্রস্তুতির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত।

আন্তর্জাতিক আইন দ্বারা রাষ্ট্রগুলির একটি ডি ফ্যাক্টো প্রশাসনকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রয়োজন না থাকলেও কিছু পরিস্থিতিতে সরকারগুলিকে একটি নতুন সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হতে পারে। আন্তর্জাতিক আইন কমিশনের আর্টিকল অন রেসপন্সিবিলিটি অফ স্টেটস অফ ইন্টারন্যাশনালি রংফুল অ্যাক্টস-এর (২০০১) আর্টিকল ৪১ (২) -এ বলা হয়েছে, যদি কোন দেশ আন্তর্জাতিক আইনের (জুস কোজেনস) মৌলিক নিয়ম লঙ্ঘন করে, তবে অন্য দেশগুলি সেই হিংসার ফলে সৃষ্টি পরিস্থিতিকে মেনে নিতে বা স্বীকার করতে পারে না। তাদের অবশ্যই এটিকে বেআইনি হিসাবে বিবেচনা করতে হবে লঙ্ঘন করা নিয়মকে সম্মান করে এ হেন আর একটি নিয়ম দ্বারা প্রতিস্থাপিত করতে হবে।

ফলস্বরূপ, যদি একটি নতুন সত্তা সাধারণ আন্তর্জাতিক আইনের একটি অস্থায়ী নিয়ম লঙ্ঘন করে, তবে রাষ্ট্রগুলিকে অবশ্যই অ-স্বীকৃতির নীতির অধীনে একটি রাষ্ট্র বা সরকার হিসাবে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করতে হবে। এটি সুনির্দিষ্ট করে যে, যদি একটি দেশ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে, তবে অন্যান্য দেশ পরিস্থিতিকে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হবে না এবং তাদের অবশ্যই নিয়ম লঙ্ঘনকারীকে বৈধতা দেয় এ হেন কোনও সমর্থন বা সহায়তা প্রদান থেকে বিরত থাকতে হবে। একটি চুক্তি বা ইউএনএসিসি বাধ্যতামূলক রেজোলিউশন সরকারগুলিকে একটি নতুন ডি ফ্যাক্টো প্রশাসনকে স্বীকৃতি না দেওয়ার নির্দেশ দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে যে দেশগুলি তালিবান শাসনকে স্বীকৃতি দেয় তারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দ্বারা আরোপিত বেশ কয়েকটি বিধিনিষেধের সম্মুখীন হতে পারে। তার মধ্যে কূটনৈতিক বিচ্ছিন্নতা, অন্যান্য দেশ থেকে সহযোগিতা, বাণিজ্য ত্রাণমূলক বিধিনিষেধ অন্তর্ভুক্তসর্বোপরি, দেশগুলি তাদের সরকারি কর্মকর্তাদের উপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ও নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে। এর পাশাপাশি অন্যান্য দেশে ভ্রমণ করার সময় তাদের নাগরিকদের জন্য ভিসা ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাও জারি হতে পারে।

উপসংহার

আফগানিস্তানের উপর তালিবানের কঠোর শাসন এটিকে সরকার হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করার জন্য যথেষ্ট না-ও হতে পারে কারণ তালিবান সরকারের স্বীকৃতি সমসাময়িক আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার প্রস্তুতির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী ভাবে  জড়িত। উপরন্তু, আইনি ভাবে অস্বীকৃত তালিবানদের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানবিক আইনের অধীনে তাদের বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্তি দেয় না। কারণ তা সরকারি মর্যাদার পরিবর্তে প্রশাসনের উপর নির্ভর করে। রাষ্ট্রপুঞ্জের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুসারে, ৬০ শতাংশেরও বেশি আফগান নারী বিশ্বাস করেন যে, তালিবান সরকারকে আনুষ্ঠানিক আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান তাদের অধিকার অর্জনের পরিস্থিতিকে আরও গুরুতর করে তুলবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এটি মানবাধিকার সংক্রান্ত সমস্যাকে আরও জটিল করে তুলবে এবং দেশের অভ্যন্তরে নারী অন্যান্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে চালানো তালিবানি অত্যাচারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। আপাতত কৌশলগত নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিবেচনার কারণে দেশগুলি ভবিষ্যতে এই গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকলেও তালিবানের ইসলামিক আমিরাতকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে কিছুটা সময় লাগতে পারে।

 


শিবম শেখাওয়াত অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের জুনিয়র ফেলো।

পূর্বা ব্যাস অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের রিসার্চ ইন্টার্ন।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.