Author : Prithvi Gupta

Published on Nov 06, 2024 Updated 0 Hours ago

আঞ্চলিক শক্তির পরিকাঠামোতে বিনিয়োগ এবং পারস্পরিক নির্ভরতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ভারতের লক্ষ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, চিনের প্রভাব প্রতিহত করা এবং নিজের বৈশ্বিক অবস্থান উন্নত করা।

পাওয়ার প্লে: প্রতিবেশ অঞ্চলে ভারতের শক্তি কূটনীতি

বিগত ২০ বছরে ভারতের শক্তি নিরাপত্তা আরও অনিশ্চিত হয়ে উঠেছে, কারণ দেশের শক্তি আমদানি ২০০২ সালের ১৮ শতাংশ থেকে দ্বিগুণের বেশি হয়ে ২০২২ সালে মোট শক্তির প্রয়োজনের ৪০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে৷ তবে, একই সময়ে, দেশটি তার শক্তি অংশীদারিতে বৈচিত্র্য এনে অংশীদারের সংখ্যা ১৪ থেকে ৩২ করে তুলেছে। এই শক্তি সরবরাহ এবং বৈচিত্র্যগুলি ভারতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য, কারণ দেশটির অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য আরও বেশি করে শক্তি সরবরাহের প্রয়োজন হবে, যা বার্ষিক প্রায় ৮ শতাংশ হারে বাড়ছে।


নয়াদিল্লি বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় সবুজ শক্তির পরিকাঠামো (হাইডেল পাওয়ার প্লান্ট ও সোলার পার্ক) তৈরি করছে, এবং এই দেশগুলিতে উৎপাদিত অতিরিক্ত শক্তি রপ্তানির জন্য এই সব দেশের জাতীয় শক্তি ব্যবস্থাকে ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত করছে। 



স্থিতিস্থাপক শক্তি সরবরাহ শৃঙ্খলগুলির জন্য ভারত সরকারের কৌশলের একটি অপরিহার্য স্তম্ভ হল শক্তির সরবরাহকে "কাছাকাছি অঞ্চলে রাখা" এবং ভারতীয় গ্রিডকে সবুজ করা। সারা দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে জ্বালানি পরিকাঠামো নির্মাণের মাধ্যমে ‘প্রতিবেশ প্রথম’ নীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভারত সরকার এই লক্ষ্যগুলি অনুসরণ করছে। নয়াদিল্লি বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় সবুজ শক্তির পরিকাঠামো (হাইডেল পাওয়ার প্লান্ট ও সোলার পার্ক) তৈরি করছে এবং এই দেশগুলিতে উৎপাদিত অতিরিক্ত শক্তি রপ্তানির জন্য এই সব দেশের জাতীয় শক্তি ব্যবস্থাকে ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত করছে। এই নিবন্ধটি দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের শক্তি সহযোগিতা বিশ্লেষণ করে, আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধিতে এর প্রভাব মূল্যায়ন করে, এবং দক্ষিণ এশীয় শক্তি প্রসারের জন্য নয়াদিল্লির ভূ-রাজনৈতিক যুক্তিকে বর্ণনা করে।

দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের শক্তি সহযোগিতা

প্রতিবেশ অঞ্চলে ভারতের উন্নয়ন সহায়তা ২০০৫ সালের পর নাটকীয়ভাবে
বৃদ্ধি পেয়েছে,‌ গড়ে বার্ষিক ১১.৪ শতাংশ হারে, এবং ২০২৩ সালে ৭.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে যা ২০০৫ সালে ছিল ৯৬৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে ১৯৯১ সালের অর্থনৈতিক সংস্কারের কারণে। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে স্থিতিশীল অর্থনৈতিক বৃদ্ধির ফলে দক্ষিণ এশিয়ায় গভীর ও আরও অর্থপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার জন্য নয়াদিল্লির সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। শক্তি ক্ষেত্রে ভারত তার প্রতিবেশী বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের সঙ্গে আরও সহযোগিতার জন্য ২০০৫ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ৭.১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ঋণ, বিনিয়োগ বা লাইন অফ ক্রেডিট প্রসারিত করেছে (সারণি ১ দেখুন)। ভারতীয় শক্তি উন্নয়ন সহায়তা ক্রস-বর্ডার ট্রান্সমিশন লাইন, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, তেল ও গ্যাস পাইপলাইন এবং গ্রিড ইন্টিগ্রেশনের জন্য সমুদ্রের নিচের লাইন জুড়ে বিস্তৃত। এগুলি ভারতের জন্য অপরিহার্য আঞ্চলিক শক্তি সংযোগ প্রকল্প, কারণ নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশ ভারতের শক্তি নিরাপত্তা ম্যাট্রিক্সে বিশিষ্টভাবে বৈশিষ্ট্যযুক্ত, এবং এই দেশগুলিতে ট্রান্সমিশন লাইন এবং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলির উন্নয়ন ভারত ও তার প্রতিবেশীদের মধ্যে বিদ্যুৎ বাণিজ্যের সহজতা বাড়ায়। ফলস্বরূপ, উল্লিখিত দেশগুলির মধ্যে বিদ্যুতের বাণিজ্য ২০১৬ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ২ বিলিয়ন ইউনিট থেকে ৪ বিলিয়ন ইউনিটে উন্নীত হয়েছে।

সারণি ১: দক্ষিণ এশিয়ায় শক্তি সহযোগিতার জন্য প্রধান ভারত-অর্থায়নকৃত প্রকল্প (২০০৫-২০২৩)



‌সূত্র:
বিদ্যুৎ মন্ত্রক, ভারত সরকার, বিদেশ মন্ত্রক, ভারত সরকার, এবং এক্সিম ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া  

নেপালের সঙ্গে ভারতের শক্তি পরিকাঠামো উন্নয়ন প্রচেষ্টা দুই দেশের মধ্যে ২৫-বছরের দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ ক্রয় অংশীদারিত্ব চুক্তিতে পরিণত হয়েছে, যেখানে ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে নেপাল থেকে বার্ষিক ১০,০০০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ কিনবে। অর্থবর্ষ ২২-এ, ভারত নেপাল থেকে ১৫০০ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ
আমদানি করেছিল। ভারত-নেপাল জ্বালানি অংশীদারিত্ব পরস্পর-‌সারিবদ্ধ। ভারতের সীমান্ত অঞ্চল এবং উত্তরের রাজ্যগুলিতে শক্তির ঘাটতি রয়েছে, এবং দ্বিতীয় স্তরের শহরে বিদ্যুৎ ছাঁটাই সাধারণ ব্যাপার। নেপালে বর্তমানে একশোর বেশি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে, এবং আরও একশো পঞ্চাশটি পাইপলাইনে রয়েছে৷ এই ব্যাপক এবং দ্রুত জলবিদ্যুৎ ক্ষমতার বিকাশ উদ্বৃত্তের দিকে নিয়ে যাবে, এবং তা যাদের শক্তির জোগান প্রয়োজন তেমন প্রতিবেশী দেশগুলি — ভারত ও বাংলাদেশ — ব্যবহার করতে পারবে।

একইভাবে ভারত ও ভুটানও পারস্পরিকভাবে তাদের শক্তি অংশীদারিত্ব থেকে উপকৃত হবে। অর্থবর্ষ ২২ সালে ভারত ভুটান থেকে ৮৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ১৫০০ মেগাওয়াট
বিদ্যুৎ আমদানি করেছে। এই আমদানি ভুটানের জলবিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার ৭০ শতাংশ। থিম্পু বর্তমানে বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাঙ্ক, যেমন বিশ্বব্যাঙ্ক ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক, এবং ভারতের মতো দ্বিপাক্ষিক অংশীদারদের সঙ্গে সমন্বয়সাধন করছে, যাতে ভারত, বাংলাদেশ ও মায়ানমারের মতো শক্তির ঘাটতিতে ভোগা প্রতিবেশী দেশগুলির চাহিদা মেটাতে তার ইনস্টল করা জলবিদ্যুৎ ক্ষমতা (২.৩ গিগাওয়াট) বৃদ্ধি পায়।


ভারতের সীমান্ত অঞ্চল এবং উত্তরের রাজ্যগুলিতে শক্তির ঘাটতি রয়েছে, এবং দ্বিতীয় স্তরের শহরে বিদ্যুৎ ছাঁটাই সাধারণ ব্যাপার। 



বাংলাদেশের সাথে ভারতের জ্বালানি সহযোগিতার বেশিরভাগই
ইন্ডিয়া বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইন (আইবিএফপি) এবং নতুন উন্নত বিদ্যুৎ সঞ্চালন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আমদানির সঙ্গে জড়িত। ভারত দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে বৃহত্তর শক্তি সংযোগের জন্য ভারতীয় ভূখণ্ডের মাধ্যমে ভুটান ও নেপালকে বাংলাদেশের সঙ্গে সংযুক্ত করার চেষ্টা করছে।

ভারত, ভুটান, বাংলাদেশ ও নেপালের ভৌগোলিক অঞ্চলগুলিকে সংযুক্ত করার জন্য শক্তির পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য ভারতের আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার জন্য ভারতের সংযোগ দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে রয়েছে ভৌত পরিকাঠামো এবং নীতি সমন্বয়ের মাধ্যমে এই ভৌগোলিক অঞ্চলগুলিকে একীভূত করা। এটি দীর্ঘমেয়াদি পরিস্থিতিতে একটি মাল্টিমোডাল বাংলাদেশ ভুটান ভারত নেপাল ইকনমিক করিডোর তৈরির কথা কল্পনা করে। ভূ-রাজনৈতিক ও ভূ-কৌশলগত অভিসরণের পাশাপাশি এই করিডোর দেশগুলির মধ্যে অর্থনৈতিক পরিপূরকতা রয়েছে, যা বৃহত্তর আঞ্চলিক একীকরণের জন্য সমন্বিত করা যেতে পারে। বাংলাদেশ ও ভারত হল শক্তির ঘাটতিতে ভোগা দেশ, যারা তাদের শক্তি উৎপাদন ম্যাট্রিক্সে প্রচলিত শক্তির উৎসের উপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করে। অন্যদিকে ভুটান ও নেপাল উদ্বৃত্ত বার্ষিক জ্বালানি উৎপাদন করে।

বেজিংয়ের বিআরআই-এর বিরুদ্ধে লড়াই

দক্ষিণ এশিয়ায় নয়াদিল্লির উন্নয়ন অংশীদারিত্বের লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে চিনা প্রভাবের মোকাবিলা করা। চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বহুদেশীয় পরিকাঠামো উন্নয়ন কর্মসূচি বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) ২০১৩-২৩ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ায় ১৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি 
বিনিয়োগ করেছে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রগুলিতে বৃদ্ধির অগ্রগতির লক্ষ্যে পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য। ফলস্বরূপ চিন ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উপভোগ করেছে  যা তাকে এই অঞ্চলে একটি প্রধান উন্নয়ন সহযোগী হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশীয় বিআরআই বিনিয়োগের মধ্যে বাংলাদেশ, নেপাল, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে জ্বালানি পরিকাঠামো উন্নয়নে ৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে। এই অঞ্চলে চিনের জ্বালানি বিনিয়োগ ভারতের মতোই শক্তি নিরাপত্তা কৌশল দ্বারা চালিত হয়। বেজিং তার দক্ষিণ এশীয় অংশীদার দেশগুলিতে শক্তি আমদানির জন্য জ্বালানি পরিকাঠামো তৈরি করতে চায়। বেজিংয়ের আঞ্চলিক বিরোধ এবং ভারতের সঙ্গে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিতাও দক্ষিণ এশিয়ায় চিনের উন্নয়নের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে পাকিস্তান এবং এখন মলদ্বীপের ক্ষেত্রে। বেজিংকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির জন্য একটি "ভারত +১" বিকল্প হিসাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।


ভারত ও চিন উভয়েই শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের দূর-‌তট (‌অফ-শোর)‌ শক্তি সম্পদ ও নেপালের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির জন্য, এবং সেই সঙ্গে মূলত চিনপন্থী ও ভারত-‌বিরোধী নির্বাচনী ভিত্তিতে ক্ষমতায় আসা নতুন মালে প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।



২০১৩ সালে বিআরআই শুরু হওয়ার পর থেকে শক্তিক্ষেত্রে চিনা বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) দক্ষিণ এশিয়ার
মোট এফডিআই -‌এর ৪৭.৩ শতাংশ। দক্ষিণ এশিয়ায় প্রধান চিনা শক্তিসংক্রান্ত বিআরআই প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে নেপালের পশ্চিম সেতি বাঁধ এবং উচ্চ ত্রিশূলী জলবিদ্যুৎ প্রকল্প; বাংলাদেশী পায়রা, পটুয়াখালি ও বড়িশা বিদ্যুৎ প্রকল্প, এবং চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের অধীনে ১৫টি পাকিস্তানি প্রকল্প, যেগুলির মূল্য প্রায় ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারত ও চিন উভয়েই শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের দূর-‌তট (‌অফ-শোর)‌ শক্তি সম্পদ ও নেপালের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির জন্য, এবং সেই সঙ্গে মূলত চিনপন্থী ও ভারত-‌বিরোধী নির্বাচনী ভিত্তিতে ক্ষমতায় আসা নতুন মালে প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। নিজের ভূ-রাজনৈতিক ও ভূ-কৌশলগত প্রাসঙ্গিকতার কারণে প্রতিবেশী দেশগুলিতে বর্ধিত উন্নয়ন সহায়তার মাধ্যমে ভারত চিনের বিআরআই-এর মোকাবিলা করতে চায়। শক্তির সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করা আঞ্চলিক সংযোগ ও অর্থনৈতিক একীকরণের দিকে একটি পদক্ষেপ, যা এই অঞ্চলের দেশগুলির ঝুঁকিহ্রাসের জন্য চিনা প্রভাবের বিকল্প হিসাবে কাজ করতে পারে।

উপসংহার

দক্ষিণ এশীয় প্রতিবেশীদের সঙ্গে ভারতের শক্তি সহযোগিতা তার বিদেশনীতি ও শক্তি নিরাপত্তার মূল ভিত্তি। আঞ্চলিক শক্তির পরিকাঠামোতে বিনিয়োগ করে এবং পরস্পর নির্ভরতা বৃদ্ধির মাধ্যমে, ভারতের লক্ষ্য অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, চিনের প্রভাব প্রতিহত করা এবং তার বৈশ্বিক অবস্থান বৃদ্ধি করা। যদিও ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং প্রতিযোগিতামূলক স্বার্থের মতো চ্যালেঞ্জগুলি রয়ে গেছে, শক্তি সহযোগিতার পারস্পরিক সুবিধাগুলি স্পষ্ট। যেহেতু ভারত বিশ্বমঞ্চে তার উত্থান অব্যাহত রেখেছে, তার শক্তি কূটনীতি এই অঞ্চলের ভবিষ্যৎ গঠনে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।



পৃথ্বী গুপ্ত অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের জুনিয়র ফেলো।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.