-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
এই ভাষ্যটি চলমান ইউএসআইপিএস এনইডি প্রকল্পের অংশ। উত্তর-পূর্ব ভারতের আদিবাসী এবং স্থানীয় সম্প্রদায় - যাঁরা অপ্রতিরোধ্য জলবায়ু ঝুঁকি বহন করেন - জলবায়ু ন্যায়বিচারের জন্য বিশ্বব্যাপী লড়াইয়ে তাঁদের ন্যায্য স্থান দাবি করার জন্য শক্তিশালী প্রতিনিধিত্ব এবং সম্পদের দাবিদার।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ও প্রাথমিক জলবায়ু পরিবর্তন-প্রভাবিত অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি। এই অঞ্চলটি কয়েক দশক ধরে সংঘাত, ঘন ঘন বন্যা, ক্ষয়, ভূমিধস, জীবিকা হ্রাস, বাস্তুচ্যুত জনসংখ্যা এবং জীববৈচিত্র্য হ্রাসের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে। অতীতে অনেকেই এগুলিকে গ্রহের মানবসৃষ্ট উষ্ণায়নের প্রকাশ হিসাবে যুক্ত করতেন না, তবে জলবায়ু সঙ্কট সম্পর্কে আধুনিক ধারণা বিকশিত হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বন্যার পৌনঃপুনিকতা এবং তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে, ভবিষ্যতের জন্য আরও খারাপ পূর্বাভাস রয়েছে।
সম্ভবত উত্তর-পূর্ব ভারতে উষ্ণায়নের প্রভাব প্রকাশকারী প্রথম গবেষণাটি ছিল ২০১৯ সালের ‘একটি সাধারণ কাঠামো ব্যবহার করে ভারতীয় হিমালয় অঞ্চলের জন্য জলবায়ু ঝুঁকি মূল্যায়ন’, যা হিমালয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ শীর্ষ পাঁচটির মধ্যে চারটি উত্তর-পূর্ব রাজ্যকে স্থান দিয়েছে। মূল্যায়নে আর্থ-সামাজিক-অর্থনীতি, জনসংখ্যার অবস্থা এবং স্বাস্থ্য, কৃষি উৎপাদনের সংবেদনশীলতা, বন-নির্ভর জীবিকা এবং তথ্য, পরিষেবা এবং অবকাঠামোর লব্ধতা-সহ বেশ কয়েকটি বিস্তৃত শ্রেণির সূচক বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২৪তম রাষ্ট্রপুঞ্জের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে (কপ২৪) ভারতীয় প্রতিনিধিদল এই ফলাফলের ভিত্তিতে অসম এবং মিজোরামকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
আন্তঃসীমান্ত জল সম্পদের ইতিহাস রয়েছে এমন অঞ্চলগুলিতে ‘জল-রাজনৈতিক’ সমস্যার একটি তথ্য-ভিত্তিক সূচক, যেখানে জলবায়ু পরিবর্তন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে সংঘাত আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় ‘জল যুদ্ধ’-র পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
২০১৯ সালের হিন্দুকুশ হিমালয় মূল্যায়ন প্রতিবেদন হিমালয়ে হিমবাহের ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কিত ২০১৪ সালের আন্তঃসরকারি প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ রিপোর্টের পূর্বাভাসকে সমর্থন করে এবং পূর্ব হিমালয় অঞ্চলে প্রভাব সম্পর্কে নতুন অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। উষ্ণতা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও পূর্ব হিমালয়ের এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি হিমবাহ ২১০০ সালের মধ্যে হারিয়ে যেতে পারে, যার গড় আঞ্চলিক তাপমাত্রা ইতিমধ্যেই ১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০৫০ সালের মধ্যে তিব্বত মালভূমির ৪০ শতাংশ হিমবাহ অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে, যা অসম-সহ উত্তর-পূর্ব ভারতে জল, শক্তি এবং খাদ্য নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলবে। আন্তঃসীমান্ত জল সম্পদের ইতিহাস রয়েছে এমন অঞ্চলগুলিতে ‘জল-রাজনৈতিক’ সমস্যার একটি তথ্য-ভিত্তিক সূচক, যেখানে জলবায়ু পরিবর্তন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে সংঘাত আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় ‘জল যুদ্ধ’-র পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
সাম্প্রতিক প্রবণতাগুলি উত্তর-পূর্বাঞ্চলে উষ্ণায়নের ক্রমবর্ধমান প্রকাশের ইঙ্গিত দেয়। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই অঞ্চলের বেশির ভাগ রাজ্যে অস্বাভাবিক তাপপ্রবাহ দেখা দেয়, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যায় এবং উচ্চ আর্দ্রতার কারণে স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়; এই অঞ্চলের অনেক জায়গা ‘তাপ-গম্বুজ’ (হিট-ডোম) পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়ার কাছাকাছি ছিল, যেখানে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো অনুভূত হয়েছিল। কয়েক মাস আগে মে মাস নাগাদ আর একটি দীর্ঘায়িত তাপপ্রবাহে বহু লোকের মৃত্যু হয়েছিল। অতিরিক্ত তাপের কারণে স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, কিছু জায়গায় স্বাভাবিকের চেয়ে ৮ ডিগ্রি বেশি তাপমাত্রা অনুভূত হয়েছিল। উত্তর-পূর্ব ভারতে তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল নজিরবিহীন এবং বেশ কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রার নতুন মাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব
বিষয়টিকে আরও খারাপ করে তুলেছে অসমে দু’টি তাপপ্রবাহের মাঝামাঝি সময়ে ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে, যার ফলে ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার ২৩টি জেলায় শতাধিক মানুষের মৃত্যু এবং ১২ লক্ষেরও বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তীব্র নদী ভাঙনের ফলে সম্পত্তি, ফসলের ক্ষেত, খামার এবং গবাদি পশুর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে, যা ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীকে দরিদ্র করে তুলেছে। বন্যা অনিবার্য ভাবে স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ, রোগের প্রাদুর্ভাব এবং খাদ্য ঘাটতি নিয়ে আসে। তবে শিক্ষা ও পেশাগত সুযোগের ব্যাঘাত, বর্ধিত কলঙ্ক, বৈষম্য ও সামাজিক প্রান্তিককরণের কারণে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবগুলি আরও ভালভাবে বোঝা দরকার। কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, প্রাকৃতিক দুর্যোগের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব রয়েছে, যা প্রায়শই আঘাত-পরবর্তী স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, হতাশা এবং সাধারণ উদ্বেগের কারণ হয়।
তাপমাত্রা বৃদ্ধি, গাছপালা পরিবর্তন এবং অবক্ষয়প্রাপ্ত ও খণ্ডিত আবাসস্থল উত্তর-পূর্ব জুড়ে মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘর্ষের ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ কথাও মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, গাছপালা পরিবর্তন এবং অবক্ষয়প্রাপ্ত ও খণ্ডিত আবাসস্থল উত্তর-পূর্ব জুড়ে মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘর্ষের ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। গবেষণায় আক্রমণাত্মক উদ্ভিদের বিস্তার উষ্ণায়ন ও বৃষ্টিপাতের পরিবর্তনের সঙ্গে সমাপতিত হয়েছে, যা এই অঞ্চল জুড়ে স্পষ্ট। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে বাঘ, চিতাবাঘ, ভালুক এবং হাতির সঙ্গে মানুষের সংঘর্ষের দৃশ্য সামাজিক ও মূলধারার মিডিয়াতে উপচে পড়েছে। ভারতের সমস্ত রাজ্যের মধ্যে উত্তর-পূর্বে এই ধরনের সংঘর্ষে হতাহতের হার সবচেয়ে বেশি। তবুও উষ্ণায়নের প্রভাবের সঙ্গে এই সম্পর্ক সুপ্রতিষ্ঠিত নয়।
গত দশকে প্রকাশিত গবেষণায় অসম ভারতে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বা ঝুঁকিপূর্ণ রাজ্যগুলির মধ্যে ধারাবাহিক ভাবে শীর্ষে রয়েছে। কয়েক বছর আগে ‘একটি সাধারণ কাঠামো ব্যবহার করে ভারতে অভিযোজন পরিকল্পনার জন্য জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ মূল্যায়ন’ দ্বারা জনসংখ্যার দিক থেকে উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির মধ্যে বৃহত্তমকে ৮টি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাজ্যের মধ্যে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। অতি সম্প্রতি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের জাতীয় জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ মূল্যায়ন প্রতিবেদনে অসমের ৬০ শতাংশ জেলাকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বিভাগে রাখা হয়েছে। শক্তি, পরিবেশ ও জল সংক্রান্ত কাউন্সিলের আর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, গত দশকে ভারতের জেলাগুলির মধ্যে হওয়া আটটি সবচেয়ে মারাত্মক বন্যার মধ্যে ছ’টি অসমেই ঘটেছে।
ক্রস ডিপেন্ডেন্সি ইনিশিয়েটিভের ২০২৩ সালের ‘গ্রস ডোমেস্টিক ক্লাইমেট রিস্ক’ রিপোর্টে অসম-সহ ন’টি ভারতীয় রাজ্যকে ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু-সম্পর্কিত ক্ষতির ঝুঁকিতে থাকা শীর্ষ ৫০টি বৈশ্বিক অঞ্চলের মধ্যে স্থান দেওয়া হয়েছে। ১৯৯০ সালের স্তর থেকে ৩৩ শতাংশেরও বেশি জলবায়ু ঝুঁকি বৃদ্ধির পূর্বাভাস সহ অসম ২৮তম স্থানে রয়েছে। প্রতিবেদনে এমন ঝুঁকিও তুলে ধরা হয়েছে যেখানে আবাসিক, শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকাগুলি ক্রমবর্ধমান চরম আবহাওয়ার ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত।
উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির প্রতিক্রিয়া
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলি উদ্ভাবনী, উচ্চাভিলাষী পদক্ষেপ করেছে। অরুণাচল প্রদেশ সরকারের যুগান্তকারী পাক্কে ঘোষণার উদ্যোগের লক্ষ হল সমস্ত বিভাগকে অন্তর্ভুক্ত করে সময়-সীমাবদ্ধ স্বল্প, মাঝারি এবং দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ২০৭০ সালের জাতীয় লক্ষ্যমাত্রার আগে ২০৪৭ সালের মধ্যে নেট জিরোতে পৌঁছনো।
ত্রিপুরায় সরকার ও নাগরিক সমাজের সহযোগিতা বায়ো-ভিলেজ ২.০ আর্থ-সামাজিক প্রবৃদ্ধি, স্থিতিশীল উন্নয়ন এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে মডেল গ্রামগুলি বিকাশের জন্য একটি সামগ্রিক টপডাউন পদ্ধতির ব্যবহার করে। মেঘালয়ের ‘পরিবেশ রাষ্ট্র’ ধারণার লক্ষ্য হল প্রকৃতিকে অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় সমন্বিত করা এবং জলবায়ু-সংবেদনশীল পণ্য ও সংস্থাগুলির জন্য প্রণোদনা-সহ পরিবেশগত অঞ্চলগুলির চারপাশে জলবায়ু কর্ম অঞ্চল তৈরি করা।
অসম কলেজগুলিতে ‘ক্লাইমেট সেল’ প্রতিষ্ঠা করেছে এবং ক্ষেত্রভিত্তিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মূল্যায়নের জন্য গবেষণা প্রকল্প শুরু করেছে। সরকার ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে যানবাহনের জন্য একটি অবসর নীতি বাস্তবায়ন করেছে এবং সিএনজি ও বৈদ্যুতিক বাসের একটি বহর চালু করেছে।
উত্তর-পূর্ব ভারতের আদিবাসী এবং স্থানীয় সম্প্রদায় জলবায়ু সঙ্কটের শিকার। গ্রিনহাউস গ্যাস সঞ্চয়ে তাঁদের অবদান ন্যূনতম হলেও তাঁরা প্রায়শই উষ্ণায়নের সরাসরি প্রভাব অনুভব করা প্রথম সারির মানুষদের মধ্যে অন্যতম এবং অভিযোজনের জন্য তাঁদের কাছে সীমিত সম্পদ রয়েছে।
সর্বাধিক অগ্রণী সম্প্রদায়
উত্তর-পূর্ব ভারতের আদিবাসী এবং স্থানীয় সম্প্রদায় জলবায়ু সঙ্কটের শিকার। গ্রিনহাউস গ্যাস সঞ্চয়ে তাঁদের অবদান ন্যূনতম হলেও তাঁরা প্রায়শই উষ্ণায়নের সরাসরি প্রভাব অনুভব করা প্রথম সারির মানুষদের মধ্যে অন্যতম এবং অভিযোজনের জন্য তাঁদের কাছে সীমিত সম্পদ রয়েছে। একই সঙ্গে তাঁদের প্রকৃতির প্রতি জ্ঞান ও প্রজ্ঞা রয়েছে, যা তাঁদের আবহাওয়ার অসঙ্গতি মোকাবিলায় সহায়তা করেছে।
এই অঞ্চল জুড়ে বনভূমির ক্ষতি, গাছপালা এবং স্থানীয় জীববৈচিত্র্যের বিলুপ্তি লক্ষ লক্ষ মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। আদিবাসী সম্প্রদায়ের খাদ্য ও ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত স্থানীয় জীববৈচিত্র্যের উপর উষ্ণায়নের প্রভাব নিয়ে অধ্যয়ন হয়েছে কম, কিন্তু এর পরিণতিও প্রত্যাশিত। পূর্ব হিমালয় অঞ্চল জুড়ে মিসিং, কার্বি ও অন্যান্য আদিবাসী মানুষ এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের জীবন, জীবিকা ও খাদ্য নিরাপত্তা ক্রমবর্ধমান জলবায়ু ও জীববৈচিত্র্য সঙ্কটের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
উত্তর-পূর্ব ভারতের আদিবাসী ঐতিহ্য ও জ্ঞান স্থিতিস্থাপকতাকে ব্যাপক ভাবে শক্তিশালী করতে পারে, এই অঞ্চলটিকে বিশ্বব্যাপী জলবায়ু ন্যায়বিচারে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে স্থান দেয়। এই অঞ্চলের কণ্ঠস্বরকে আরও জোরদার করার জন্য সরকারি প্রতিনিধিদলগুলিতে উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি করা, এই অঞ্চলের জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার জন্য নাগরিক সমাজের কর্মীদের ক্ষমতায়ন করা এবং বিশ্বব্যাপী সম্মেলনে যোগদানের জন্য জ্ঞানী ও উৎসাহী তরুণদের সমর্থন করা অপরিহার্য, যাতে উত্তর-পূর্ব ভারতের মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি ও অভিজ্ঞতা জলবায়ু ন্যায়বিচারের আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত করা যায়।
ঋতুরাজ ফুকন ইন্ডিজেনাস পিপলস ক্লাইমেট জাস্টিস ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজার্ভেশন অফ নেচারের সদস্য এবং দ্য ক্লাইমেট রিয়্যালিটি প্রজেক্ট ইন্ডিয়ার বায়োডাইভার্সিটির ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটর।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Rituraj Phukan is the Founder of the Indigenous People’s Climate Justice Forum, a Member of the International Union for Conservation of Nature, and the National ...
Read More +