Author : Anika Chhillar

Published on Oct 21, 2025 Updated 0 Hours ago

শক্তি রূপান্তরের জন্য ক্রমবর্ধমান তামার চাহিদা মেটাতে ভারতকে স্ক্র্যাপ পরিশোধনে প্রযুক্তিগত ও কাঠামোগত বাধা মোকাবিলা করতে হবে, তার অনানুষ্ঠানিক পুনর্ব্যবহারযোগ্য খাতকে আনুষ্ঠানিক করতে হবে, এবং একটি স্থিতিশীল বৃত্তাকার তাম্র অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে।

তাম্র অর্থনীতির বৃত্তাকা‌র চরিত্র: ভারতের জ্বালানি রূপান্তরের অনুঘটক

তামা পরি‌চ্ছন্ন জ্বালানি রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, এবং ২০৫০ সালের মধ্যে এর বিশ্বব্যাপী চাহিদা কমপক্ষে ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এর আংশিক কারণ সৌর প্যানেল, বায়ু টারবাইন এবং বৈদ্যুতিক যানবাহন (ইভি)-‌এর ব্যবহার বৃদ্ধি, যা প্রচলিত যানবাহনের তুলনায় তিনগুণ বেশি তামা ব্যবহার করে। বিপরীতক্রমে, খনির মাধ্যমে তামা উৎপাদন গ্রহের জন্য উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করে এবং তা সবুজ পরিবর্তনের চাহিদা পূরণে অপ্রতুল প্রমাণিত হচ্ছে। তবে, তামা ১০০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য, এবং এর রাসায়নিক বা ভৌত বৈশিষ্ট্য হ্রাস না করেই পুনর্ব্যবহার করা যেতে পারে। এই লক্ষ্যে, ভারত তামা সহ এক ডজন গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থের বর্জ্য এবং স্ক্র্যাপের উপর আমদানি শুল্ক বাতিল করতে প্রস্তুত। কিন্তু ভারতের কি তামার স্ক্র্যাপের জন্য বিদেশে তাকানো উচিত, না কি দেশে বৃত্তাকার চরিত্র জোরদার করা উচিত?

চিত্র ১: তামার জন্য বিশ্বব্যাপী চাহিদার পূর্বাভাস
Circularity In The Copper Economy A Catalyst For India S Energy Transition
সূত্র: গ্লোবাল ক্রিটিক্যাল মিনারেলস আউটলুক ২০২৫, আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (
আইইএ)

প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ

দেশীয় বাজারে, ভারতের তামার অর্থনীতিতে বৃত্তাকার চরিত্র বৃদ্ধি একটি সম্ভাব্য সমাধান প্রদান করে, কিন্তু বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হয়। ভারতে তামার পুনর্ব্যবহার ক্ষেত্র এখনও খণ্ডিত, এবং প্রধানত অনানুষ্ঠানিক এবং নিম্ন-মানের তামার স্ক্র্যাপ ও আধা-সমাপ্ত পণ্যের সঙ্গে যুক্ত।

ভারতে তাম্র-অর্থনীতির বৃত্তাকার চরিত্রের দিকে অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত বাধা রয়েছে: সিসা, আর্সেনিক ও নিকেলের মতো অশুদ্ধতামিশ্রিত নিম্ন-স্তরের স্ক্র্যাপ পরিশোধন। ইলেকট্রোরিফাইনিংয়ের প্রচলিত পদ্ধতিগুলি অশুদ্ধতার উপকরণগুলি পরিশোধনে হিমসিম খায়। স্ট্যান্ডার্ড সেটআপে, স্ক্র্যাপ থেকে তৈরি অ্যানোড সালফিউরিক অ্যাসিড বাথগুলিতে তড়িৎ বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে যায়। অপরিশোধিত তামার উচ্চ অবিশুদ্ধতার মাত্রা দ্রুত অ্যানোড প্যাসিভেশনকে ট্রিগার করতে পারে, যা উৎপাদন হ্রাস করে। যে দেশে অনানুষ্ঠানিক পুনর্ব্যবহার প্রাধান্য পায় এবং বিশুদ্ধতার মাত্রা পরিবর্তিত হয়, সেখানে এটি তামার বৃত্তাকার চরিত্র বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে একটি পদ্ধতিগত বাধা হিসাবে প্রমাণিত হতে পারে। 

ভারতের তামার পুনর্ব্যবহার ক্ষেত্র এখনও খণ্ডিত, এবং প্রধানত অনানুষ্ঠানিক এবং নিম্ন-মানের তামার স্ক্র্যাপ ও আধা-সমাপ্ত পণ্যের সঙ্গে যুক্ত।



দুই ধরনের
হাইড্রোমেটালার্জিক্যাল পদ্ধতি সমাধান প্রদান করে, প্রতিটির মধ্যেই আলাদা আলাদা লেনদেন রয়েছে। প্রথমটি বিদ্যমান ইলেকট্রোরিফাইনিং  পরিকাঠামোকে পুনর্নির্মাণ করে: ইলেক্ট্রোলাইট কারেন্ট পরিবর্তন করে বা পালসড কারেন্ট গ্রহণ করে, এই সুবিধাকেন্দ্রগুলি প্যাসিভেশন বিলম্বিত করতে পারে এবং উৎপাদন স্তর বৃদ্ধি করতে পারে। যাই হোক, এই পদ্ধতিতে বিশেষ সরঞ্জামের প্রয়োজন হয়, যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল হতে পারে। এই পদ্ধতিতে সূক্ষ্ম স্ক্র্যাপ বাছাইও প্রয়োজন, যা অনানুষ্ঠানিক পুনর্ব্যবহারযোগ্য চ্যানেলের মাধ্যমে তামার স্ক্র্যাপ গ্রেড করার চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে, যা নিয়ে ভারতকে হিমসিম খেতে হয়।

অন্যটি লিচিং-পিউরিফিকেশন-ইলেক্ট্রোউইনিং (
এলপিই) সিস্টেমের সঙ্গে জড়িত। এখানে, স্ক্র্যাপ অ্যাসিডিক বা অ্যামোনিয়া দ্রবণে দ্রবীভূত করা হয়, অবিশুদ্ধতা রাসায়নিকভাবে অপসারণ করা হয় এবং বিশুদ্ধ তামা পরিশোধিত করা হয়। যদিও এলপিই-‌র মডিউলার নকশা ওঠানামাকারী স্ক্র্যাপ উপাদানগুলিকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে, তার ফলে এটি ভারতের ভিন্ন ভিন্ন বর্জ্য প্রবাহের জন্য উপযুক্ত হয়ে ওঠে, তবে এটি উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি শক্তি ব্যবহার করে। এমন একটি দেশে যেখানে কয়লা এখনও ৭০ শতাংশ বিদ্যুতের জ্বালানি, এটি একটি কার্বন ধাঁধা তৈরি করে।

চিত্র ২: তামার স্ক্র্যাপের জন্য বৃত্তাকার হাইড্রোমেটালার্জিক
Circularity In The Copper Economy A Catalyst For India S Energy Transition
সূত্র:
দ্য টুয়েলভ প্রিন্সিপলস অফ সার্কুলার হাইড্রোমেটালার্জি, জার্নাল অফ  সাসটেনেবল মাইনিং

এলপিই-র উচ্চতর শক্তির চাহিদা পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি দ্বারা পূরণ করা যেতে পারে, যা বিকেন্দ্রীভূত মাইক্রো-রিফাইনারিগুলির জন্য একে কার্যকর করে তোলে। বিপরীতে,  সংগঠিত-ক্ষেত্রের মেগা প্ল্যান্টগুলির জন্য আপগ্রেড করা ইলেকট্রোরিফাইনিং উপযুক্ত, অবশ্য যদি তা উচ্চ-মানের স্ক্র্যাপ তৈরি করতে পারে, যা ভারতে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। উভয় ক্ষেত্রেই, এগিয়ে যাওয়ার পথের জন্য নীতিগত সংস্কার প্রয়োজন: তামার স্ক্র্যাপের জন্য কর হ্রাস, হাইব্রিড সিস্টেমের জন্য গবেষণা ও উন্নয়ন (আরঅ্যান্ডডি) অনুদান এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য গ্রিডের সঙ্গে কঠোর সংযুক্তিকরণ।

কাঠামোগত বাধা অতিক্রম

ভারতের সেকেন্ডারি তামার সরবরাহ শৃঙ্খল, যা দেশীয় চাহিদা পূরণে
৫৪ শতাংশ অবদান রাখে, তা অত্যন্ত খণ্ডিত এবং অনানুষ্ঠানিক। খুব কম আনুষ্ঠানিক গলন বা পরিশোধন ইউনিট এবং একটি সংগঠিত স্ক্র্যাপ সংগ্রহ ব্যবস্থার অনুপস্থিতি-‌সহ পুনর্ব্যবহারযোগ্য পরিকাঠামো অনুন্নত। ভারত প্রচুর পরিমাণে স্ক্র্যাপ সংগ্রহে অত্যন্ত দক্ষ; জীবনকাল শেষ হয়ে যাওয়া (ইওএল) তামার ৯৫-৯৯ শতাংশ পুনর্ব্যবহৃত হয় এবং সিস্টেমে পুনরায় ফিরে আসে। সমস্যাটি সংগৃহীত তামার স্ক্র্যাপ এবং আধা-সমাপ্ত পণ্যের গুণমানের মধ্যে নিহিত।

ভারতে তামার স্ক্র্যাপ প্রক্রিয়াকরণের প্রধান পদ্ধতি হল স্ক্র্যাপ থেকে সরাসরি আধা-সমাপ্ত পণ্য তৈরি করা। এই সরাসরি গলন প্রক্রিয়ার মধ্যে স্ক্র্যাপ গলানো বা পরিশোধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিশোধিত না করেই স্ক্র্যাপ গলানো জড়িত। যদিও এই পদ্ধতিটি কম খরচের, এর ফলে উচ্চতর অবিশুদ্ধতা তৈরি হয়।


ভারত প্রচুর পরিমাণে স্ক্র্যাপ সংগ্রহে অত্যন্ত দক্ষ; জীবনকাল শেষ হয়ে যাওয়া (ইওএল) তামার ৯৫-৯৯ শতাংশ পুনর্ব্যবহৃত হয় এবং সিস্টেমে পুনরায় ফিরে আসে। সমস্যাটি সংগৃহীত তামার স্ক্র্যাপ এবং আধা-সমাপ্ত পণ্যের গুণমানের মধ্যে নিহিত।



ভারতে মাত্র
 ১ শতাংশ  তামার স্ক্র্যাপ পরিশোধন এবং গলনের রুটের মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত করা হয়, যেখানে চিনে এই রুটের মাধ্যমে হয় ৩২ শতাংশ, ইউরোপীয় ইউনিয়নে ৩০ শতাংশ এবং জাপানে ১৬ শতাংশ। পরিশোধন প্রক্রিয়া বাদ দেওয়ার ফলে ধাতুতে টিন, সিসা, লোহা, নিকেল এবং দস্তার মতো অবিশুদ্ধ উপাদান অবশিষ্ট থাকে, যা পুনর্ব্যবহৃত তামার বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা এবং যান্ত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলিকে হ্রাস করে। এটি পুনর্ব্যবহৃত তামার মধ্যে কাঁচা তামার মজুত পুনরায় যোগ করার সম্ভাবনা হ্রাস করে এবং অন্তিম ব্যবহারকারীদের জন্য সুরক্ষা উদ্বেগ বাড়ায়।

ন্যূনতম নিয়ন্ত্রক তদারকি এবং স্ক্র্যাপ মানগুলির দুর্বল প্রয়োগের ফলে চ্যালেঞ্জটি আরও জটিল হয়ে ওঠে। ইওএল ইলেকট্রনিক পণ্যগুলির রিভার্স লজিস্টিকস তৈরির জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেসপন্সিবিলিটি (ইপিআর)
প্রয়োগ  দুর্বল রয়ে গিয়েছে। যদিও সরকার নির্বাচিত তামার পণ্যের জন্য মান নিয়ন্ত্রণ আদেশ (কিউসিও) জারি করার মতো পদক্ষেপ করছে, তবুও বৃহত্তর বাস্তুতন্ত্রের সংস্কার ছাড়া এই পদক্ষেপগুলির খুব কম প্রভাব পড়ে। তার উপর,  ভারতে তামার পুনর্ব্যবহার সংক্রান্ত তথ্য সীমিত; জাতীয় রেজিস্ট্রির অভাব অনুবর্তিতা পর্যবেক্ষণ এবং নীতি নির্ধারণকে জটিল করে তোলে।

বর্তমানে, তামার স্ক্র্যাপের উপর আরোপিত পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি)
১৮ শতাংশ। উচ্চ করের হার অনানুষ্ঠানিক পুনর্ব্যবহারযোগ্য ক্ষেত্রের একীকরণকে নিরুৎসাহিত করে, কারণ এটি অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলের মাধ্যমে পরিচালনার চেয়ে অনুবর্তিতা ব্যয়বহুল করে তোলে। এর ফলে পরিচালনগত অসুবিধা দেখা দেয়, কারণ অনেক পুনর্ব্যবহারকারী নিয়ন্ত্রক তদারকির বাইরে কাজ করে। একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হবে জিএসটি হারকে এমন একটি স্তরে নামিয়ে আনা যা পুনর্ব্যবহারকারীদের করের আওতায় আসার জন্য উৎসাহিত করবে। এটি, রিভার্স চার্জ প্রক্রিয়া প্রবর্তনের সাথে সাথে অনানুষ্ঠানিক পুনর্ব্যবহারকারীদের উপর বোঝা কমিয়ে আনবে। সরকার ইলেকট্রনিক বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের জন্য একটি  উৎপাদন-সংযুক্ত প্রণোদনা (পিএলআই) প্রকল্প চালু করার পরিকল্পনা করছে, যা পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের জন্য প্রেরণা প্রদান করতে পারে। তবে, অনুরূপ খাতে পিএলআই প্রকল্পের সাফল্য এখনও পর্যন্ত সীমিত।


২০২৮ সাল থেকে তামার পণ্যসহ অ-‌লৌহঘটিত ধাতু পণ্যগুলিতে ৫ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য সামগ্রীর আদেশ প্রযোজ্য হবে। বিশ্বব্যাপী গড়ে প্রায় ৩৫ শতাংশের তুলনায় তামার পণ্যের জন্য ৫ শতাংশের আদেশ অত্যন্ত অপ্রতুল বলে  মনে হচ্ছে।



পরিবর্তে, নীতিনির্ধারকরা তামার স্ক্র্যাপ পুনর্ব্যবহারের আদেশ বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দিতে পারেন। ২০২৮ সাল থেকে তামার পণ্যসহ অ-‌লৌহঘটিত ধাতু পণ্যগুলিতে ৫ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য সামগ্রীর আদেশ প্রযোজ্য হবে। বিশ্বব্যাপী গড়ে প্রায়
৩৫ শতাংশ,  তামার পণ্যের জন্য ৫ শতাংশের  আদেশ অত্যন্ত অপ্রতুল  বলে মনে হচ্ছে। উপরন্তু, দায়িত্বশীল পুনর্ব্যবহারের জন্য মানসম্মত নির্দেশিকা প্রয়োগ করা হলে তা মানদণ্ড বজায় রাখতে সহায়তা করবে। প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং গবেষণা ও উন্নয়ন বিনিয়োগ পুনর্ব্যবহারকারীদের সরাসরি গলনের বাইরে যেতে এবং উচ্চমানের তামা নিশ্চিত করে এমন প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহিত করতে পারে।

ভারতের জ্বালানি রূপান্তরের জন্য একটি বৃত্তাকার তামার অর্থনীতি অমূল্য হবে, এবং এটি দেশীয় সরবরাহ বৃদ্ধি করতে পারে। তবে, এই খাতটি উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তিগত ও কাঠামোগত বাধার সম্মুখীন। তামার চাহিদা বৃদ্ধি এবং আনুষ্ঠানিক পরিশোধন ও গলনের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মাত্র
১ শতাংশ তামার পুনর্ব্যবহারের মধ্যে এখন সময়োপযোগী ও লক্ষ্যযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ প্রয়োজন। তামার স্ক্র্যাপের উপর জিএসটি হ্রাস, মানের প্রয়োগ এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য আদেশ প্রবর্তনের মতো সংস্কারগুলি এই খাতকে আনুষ্ঠানিক করতে সহায়তা করতে পারে। পুনর্ব্যবহারযোগ্য খাতের আনুষ্ঠানিকীকরণ একটি জটিল প্রক্রিয়া হবে, তবে তামার স্ক্র্যাপ এবং ই-বর্জ্যের নিরাপদ নিষ্পত্তিকে উৎসাহিত করতে নিবেদিত সুবিধা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এই ব্যবস্থাটির সহায়তা করা যেতে পারে। পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির সঙ্গে গ্রিড ইন্টিগ্রেশন সহজতর করার জন্য একটি শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক কাঠামো প্রতিষ্ঠা এবং গবেষণা ও উন্নয়ন বিনিয়োগও গুরুত্বপূর্ণ হবে, যা প্রকৃত বৃত্তাকারিতাকে উৎসাহিত করতে পারে।



অনিকা চিল্লার অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর ইকনমি অ্যান্ড গ্রোথের গবেষণা সহকারী।

কৃষ্ণ ভোরা অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর ইকনমি অ্যান্ড গ্রোথের গবেষণা সহকারী।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.

Author

Anika Chhillar

Anika Chhillar

Anika Chhillar is a Research Assistant at the Centre for Economy and Growth, ORF New Delhi. Her work focuses on international trade and industrial policy ...

Read More +